ব্লু হোয়েল থেকেও বিপদজনক কয়েকটি গেম থেকে সাবধান হোন।
‘ব্লু হোয়েল’ নামের অনলাইন গেম এর মধ্যেই বেশ আলোড়ন তুলেছে। বিশ্বজুড়ে
তরুণ-তরুণীর প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক এই গেম ছড়িয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ
ভারতে। বাংলাদেশেরও কেউ কেউ এ ধরনের গেম খেলতে শুরু করেছে বলে আভাস মিলছে
সামাজিক মাধ্যমে। শুধু তা-ই নয়, খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গেম বা গেমের আদলে
চ্যালেঞ্জের নামে অনলাইনভিত্তিক বেশ কিছু খেলা খেলছে বাংলাদেশের কিছু
কিশোর-তরুণ। এ ব্যাপারে সতর্কতা ও সচেতনতা তৈরি করা এখনই দরকার।
এই খেলাগুলো কতটা ভয়াবহ, তা এর ধরন দেখলেই বোঝা যায়। কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে এ ধরনের খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। রোমাঞ্চের নেশায় তরুণদের কেউ কেউ ‘দেখি না কী হয়’ কৌতূহল থেকে এ ধরনের খেলা শুরু করে। মূলত এখানে একজনকে দুঃসাহসী কিছু করার চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়, যার অনেকগুলোই সহিংস, আক্রমণাত্মক। মানসিকতার দিক দিয়ে অসুস্থ। তাই সেটি শুধু নেহাত খেলার মধ্যে থাকে না।
এ ধরনের খেলা বা চ্যালেঞ্জের ব্যাপারে আগেই ধারণা পাওয়া গেলেও আরও বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে ভেবে তা নিয়ে সেভাবে লেখা হয়নি। কিন্তু মূলধারার সংবাদমাধ্যমই তো এখন তথ্য পাওয়ার একমাত্র উৎস নয়। ফেসবুকের বিভিন্ন ক্লোজড গ্রুপ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, সামাজিক মাধ্যম যেহেতু তরুণদের খুব প্রিয়, তারই সূত্র ধরে এরই মধ্যে এ ধরনের কিছু কিছু চ্যালেঞ্জের খেলা শুরু হয়ে গেছে।
ভারতে এই খেলাগুলো নিয়ে অভিভাবক মহলে দুশ্চিন্তা বাড়ছে বলে জানা গেছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে। বাংলাদেশে এখনো অনেকটা সীমিত আকারেই আছে এসব ভয়ানক খেলা। কিন্তু এখনই সবার সতর্কতা জরুরি। একটা বারুদের কাঠি থেকেও বিশাল অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে।
এই চ্যালেঞ্জগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু লেখা হলো না অনিবার্য কারণেই। শুধু সতর্কতার জন্য গেমগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিয়ে রাখা হলো। আপনার কাছের কেউ এই চ্যালেঞ্জগুলোয় জড়িয়ে পড়ছে কি না, খোঁজ নিয়ে তাকে বিরত রাখুন।
দ্য চোকিং গেম/চ্যালেঞ্জ
বন্ধুর গলা চেপে তাকে বেহুঁশ করতে হবে। এমন বিদঘুটে চ্যালেঞ্জ সামাজিক গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। উদ্দেশ্য জ্ঞান ফেরার পর নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া। স্পেস মাঙ্কি, ব্ল্যাকআউট, নকআউট ইত্যাদি নামেও এই গেমের চল রয়েছে।
‘ব্লু হোয়েল’ নামের অনলাইন গেম
এর মধ্যেই বেশ আলোড়ন তুলেছে। বিশ্বজুড়ে তরুণ-তরুণীর প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক
এই গেম ছড়িয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে। বাংলাদেশেরও কেউ কেউ এ ধরনের
গেম খেলতে শুরু করেছে বলে আভাস মিলছে সামাজিক মাধ্যমে। শুধু তা-ই নয়, খোঁজ
নিয়ে জানা গেছে, গেম বা গেমের আদলে চ্যালেঞ্জের নামে অনলাইনভিত্তিক বেশ
কিছু খেলা খেলছে বাংলাদেশের কিছু কিশোর-তরুণ। এ ব্যাপারে সতর্কতা ও সচেতনতা
তৈরি করা এখনই দরকার।
এই খেলাগুলো কতটা ভয়াবহ, তা এর ধরন দেখলেই বোঝা যায়। কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে এ ধরনের খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। রোমাঞ্চের নেশায় তরুণদের কেউ কেউ ‘দেখি না কী হয়’ কৌতূহল থেকে এ ধরনের খেলা শুরু করে। মূলত এখানে একজনকে দুঃসাহসী কিছু করার চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়, যার অনেকগুলোই সহিংস, আক্রমণাত্মক। মানসিকতার দিক দিয়ে অসুস্থ। তাই সেটি শুধু নেহাত খেলার মধ্যে থাকে না।
এ ধরনের খেলা বা চ্যালেঞ্জের ব্যাপারে আগেই ধারণা পাওয়া গেলেও আরও বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে ভেবে তা নিয়ে সেভাবে লেখা হয়নি। কিন্তু মূলধারার সংবাদমাধ্যমই তো এখন তথ্য পাওয়ার একমাত্র উৎস নয়। ফেসবুকের বিভিন্ন ক্লোজড গ্রুপ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, সামাজিক মাধ্যম যেহেতু তরুণদের খুব প্রিয়, তারই সূত্র ধরে এরই মধ্যে এ ধরনের কিছু কিছু চ্যালেঞ্জের খেলা শুরু হয়ে গেছে।
ভারতে এই খেলাগুলো নিয়ে অভিভাবক মহলে দুশ্চিন্তা বাড়ছে বলে জানা গেছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে। বাংলাদেশে এখনো অনেকটা সীমিত আকারেই আছে এসব ভয়ানক খেলা। কিন্তু এখনই সবার সতর্কতা জরুরি। একটা বারুদের কাঠি থেকেও বিশাল অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে।
এই চ্যালেঞ্জগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু লেখা হলো না অনিবার্য কারণেই। শুধু সতর্কতার জন্য গেমগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিয়ে রাখা হলো। আপনার কাছের কেউ এই চ্যালেঞ্জগুলোয় জড়িয়ে পড়ছে কি না, খোঁজ নিয়ে তাকে বিরত রাখুন।
দ্য চোকিং গেম/চ্যালেঞ্জ
বন্ধুর গলা চেপে তাকে বেহুঁশ করতে হবে। এমন বিদঘুটে চ্যালেঞ্জ সামাজিক গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। উদ্দেশ্য জ্ঞান ফেরার পর নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া। স্পেস মাঙ্কি, ব্ল্যাকআউট, নকআউট ইত্যাদি নামেও এই গেমের চল রয়েছে।
ডাক্ট টেপ চ্যালেঞ্জ
ডাক্ট টেপ পেঁচিয়ে ব্যবহারকারীকে একটি চেয়ারে আটকে রাখা হয়। ১৮০ সেকেন্ডের মধ্যে পালাতে হবে এর থেকে। পালানোর পুরো ঘটনা ভিডিও করে আপলোড করা হয় বিভিন্ন পোর্টালে। বেমক্কা চেয়ার উল্টে অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছে।
ঘোস্ট পেপার চ্যালেঞ্জ
মরিচের সবচেয়ে ঝাল একটি প্রজাতির নাম ‘ভূত জোলোকিয়া’, বাংলায় বলতে পারেন ভুতুড়ে মরিচ। এই মরিচ মুখে রেখে নিজেদের প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করে কিশোর-কিশোরীরা। এই চ্যালেঞ্জ নিয়ে মুখে জ্বালাপোড়াসহ শ্বাসরুদ্ধ হয়ে অনেকেই হাসপাতালে গিয়েছে।
আইস সল্ট চ্যালেঞ্জ
হাতের মুঠোয় লবণ ও বরফ ধরে রাখতে হয়। অসহ্য যন্ত্রণার এই অনুভূতি কে সবচেয়ে বেশিক্ষণ সহ্য করতে পারে, সেটাই দেখা হয়। হাতে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া থেকে শুরু করে ইনফেকশনও হতে পারে।
আইবল চ্যালেঞ্জ
চোখ মদের বোতলে রেখে বোতল উপুড় করে ধরে রাখা হয়। আবারও সেই একই ব্যাপার। যন্ত্রণা কতক্ষণ সহ্য করা যায়, তারই পরীক্ষা।
দারুচিনি চ্যালেঞ্জ
দারুচিনি গুঁড়ো পানি ছাড়া মুখে পুরে রাখা হয়। মুখের ইনফেকশন ঘটার আশঙ্কা থাকে। এ ধরনের সব চ্যালেঞ্জই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা হয়। তরুণ প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব কর্মকাণ্ডকে নিরুৎসাহিত করতে হবে। পাশাপাশি অনলাইনে যাতে এসব গেম না পাওয়া যায়, তারও ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
এই খেলাগুলো কতটা ভয়াবহ, তা এর ধরন দেখলেই বোঝা যায়। কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে এ ধরনের খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। রোমাঞ্চের নেশায় তরুণদের কেউ কেউ ‘দেখি না কী হয়’ কৌতূহল থেকে এ ধরনের খেলা শুরু করে। মূলত এখানে একজনকে দুঃসাহসী কিছু করার চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়, যার অনেকগুলোই সহিংস, আক্রমণাত্মক। মানসিকতার দিক দিয়ে অসুস্থ। তাই সেটি শুধু নেহাত খেলার মধ্যে থাকে না।
এ ধরনের খেলা বা চ্যালেঞ্জের ব্যাপারে আগেই ধারণা পাওয়া গেলেও আরও বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে ভেবে তা নিয়ে সেভাবে লেখা হয়নি। কিন্তু মূলধারার সংবাদমাধ্যমই তো এখন তথ্য পাওয়ার একমাত্র উৎস নয়। ফেসবুকের বিভিন্ন ক্লোজড গ্রুপ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, সামাজিক মাধ্যম যেহেতু তরুণদের খুব প্রিয়, তারই সূত্র ধরে এরই মধ্যে এ ধরনের কিছু কিছু চ্যালেঞ্জের খেলা শুরু হয়ে গেছে।
ভারতে এই খেলাগুলো নিয়ে অভিভাবক মহলে দুশ্চিন্তা বাড়ছে বলে জানা গেছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে। বাংলাদেশে এখনো অনেকটা সীমিত আকারেই আছে এসব ভয়ানক খেলা। কিন্তু এখনই সবার সতর্কতা জরুরি। একটা বারুদের কাঠি থেকেও বিশাল অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে।
এই চ্যালেঞ্জগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু লেখা হলো না অনিবার্য কারণেই। শুধু সতর্কতার জন্য গেমগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিয়ে রাখা হলো। আপনার কাছের কেউ এই চ্যালেঞ্জগুলোয় জড়িয়ে পড়ছে কি না, খোঁজ নিয়ে তাকে বিরত রাখুন।
দ্য চোকিং গেম/চ্যালেঞ্জ
বন্ধুর গলা চেপে তাকে বেহুঁশ করতে হবে। এমন বিদঘুটে চ্যালেঞ্জ সামাজিক গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। উদ্দেশ্য জ্ঞান ফেরার পর নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া। স্পেস মাঙ্কি, ব্ল্যাকআউট, নকআউট ইত্যাদি নামেও এই গেমের চল রয়েছে।
এই খেলাগুলো কতটা ভয়াবহ, তা এর ধরন দেখলেই বোঝা যায়। কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে এ ধরনের খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। রোমাঞ্চের নেশায় তরুণদের কেউ কেউ ‘দেখি না কী হয়’ কৌতূহল থেকে এ ধরনের খেলা শুরু করে। মূলত এখানে একজনকে দুঃসাহসী কিছু করার চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়, যার অনেকগুলোই সহিংস, আক্রমণাত্মক। মানসিকতার দিক দিয়ে অসুস্থ। তাই সেটি শুধু নেহাত খেলার মধ্যে থাকে না।
এ ধরনের খেলা বা চ্যালেঞ্জের ব্যাপারে আগেই ধারণা পাওয়া গেলেও আরও বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে ভেবে তা নিয়ে সেভাবে লেখা হয়নি। কিন্তু মূলধারার সংবাদমাধ্যমই তো এখন তথ্য পাওয়ার একমাত্র উৎস নয়। ফেসবুকের বিভিন্ন ক্লোজড গ্রুপ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, সামাজিক মাধ্যম যেহেতু তরুণদের খুব প্রিয়, তারই সূত্র ধরে এরই মধ্যে এ ধরনের কিছু কিছু চ্যালেঞ্জের খেলা শুরু হয়ে গেছে।
ভারতে এই খেলাগুলো নিয়ে অভিভাবক মহলে দুশ্চিন্তা বাড়ছে বলে জানা গেছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে। বাংলাদেশে এখনো অনেকটা সীমিত আকারেই আছে এসব ভয়ানক খেলা। কিন্তু এখনই সবার সতর্কতা জরুরি। একটা বারুদের কাঠি থেকেও বিশাল অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে।
এই চ্যালেঞ্জগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু লেখা হলো না অনিবার্য কারণেই। শুধু সতর্কতার জন্য গেমগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিয়ে রাখা হলো। আপনার কাছের কেউ এই চ্যালেঞ্জগুলোয় জড়িয়ে পড়ছে কি না, খোঁজ নিয়ে তাকে বিরত রাখুন।
দ্য চোকিং গেম/চ্যালেঞ্জ
বন্ধুর গলা চেপে তাকে বেহুঁশ করতে হবে। এমন বিদঘুটে চ্যালেঞ্জ সামাজিক গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। উদ্দেশ্য জ্ঞান ফেরার পর নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া। স্পেস মাঙ্কি, ব্ল্যাকআউট, নকআউট ইত্যাদি নামেও এই গেমের চল রয়েছে।
ডাক্ট টেপ চ্যালেঞ্জ
ডাক্ট টেপ পেঁচিয়ে ব্যবহারকারীকে একটি চেয়ারে আটকে রাখা হয়। ১৮০ সেকেন্ডের মধ্যে পালাতে হবে এর থেকে। পালানোর পুরো ঘটনা ভিডিও করে আপলোড করা হয় বিভিন্ন পোর্টালে। বেমক্কা চেয়ার উল্টে অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছে।
ঘোস্ট পেপার চ্যালেঞ্জ
মরিচের সবচেয়ে ঝাল একটি প্রজাতির নাম ‘ভূত জোলোকিয়া’, বাংলায় বলতে পারেন ভুতুড়ে মরিচ। এই মরিচ মুখে রেখে নিজেদের প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করে কিশোর-কিশোরীরা। এই চ্যালেঞ্জ নিয়ে মুখে জ্বালাপোড়াসহ শ্বাসরুদ্ধ হয়ে অনেকেই হাসপাতালে গিয়েছে।
আইস সল্ট চ্যালেঞ্জ
হাতের মুঠোয় লবণ ও বরফ ধরে রাখতে হয়। অসহ্য যন্ত্রণার এই অনুভূতি কে সবচেয়ে বেশিক্ষণ সহ্য করতে পারে, সেটাই দেখা হয়। হাতে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া থেকে শুরু করে ইনফেকশনও হতে পারে।
আইবল চ্যালেঞ্জ
চোখ মদের বোতলে রেখে বোতল উপুড় করে ধরে রাখা হয়। আবারও সেই একই ব্যাপার। যন্ত্রণা কতক্ষণ সহ্য করা যায়, তারই পরীক্ষা।
দারুচিনি চ্যালেঞ্জ
দারুচিনি গুঁড়ো পানি ছাড়া মুখে পুরে রাখা হয়। মুখের ইনফেকশন ঘটার আশঙ্কা থাকে। এ ধরনের সব চ্যালেঞ্জই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা হয়। তরুণ প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব কর্মকাণ্ডকে নিরুৎসাহিত করতে হবে। পাশাপাশি অনলাইনে যাতে এসব গেম না পাওয়া যায়, তারও ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷